বিশ্বের দ্রুত পরিবর্তনশীল অর্থনীতির যুগে একাধিক ভাষা জানা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্ট ও কর্মীদের সঙ্গে কাজ করতে হলে ভাষাজ্ঞান অপরিহার্য। শুধু তা-ই নয়, ভাষা জানলে নিজেকে আন্তর্জাতিক চাকরির বাজারে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে পারবেন।
বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে শুধু বেশি পরিশ্রমে সফলতা পাওয়া সম্ভব নয়, এর সঙ্গে দরকার স্মার্ট পদ্ধতির অনুসরণ। কার্যকর সফল্য পেতে একজন শিক্ষার্থী বা পেশাজীবীর জন্য ফোকাস ধরে রেখে কাজ করা, মানসিক চাপ কমানো ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানো জরুরি। অনেক সময় প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহারে আমাদের মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে...
সবারই দিন ২৪ ঘণ্টার। কিন্তু এই সময়কে কে কতটা কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে পারে, তার ওপরই নির্ভর করে ব্যক্তিগত উন্নতি ও সাফল্য। একজন শিক্ষার্থীর জন্য সময় ব্যবস্থাপনা শুধু প্রয়োজন নয়—এটি একান্ত অপরিহার্য। কারণ, পড়াশোনা, বিশ্রাম, সৃজনশীলতা, সামাজিকতা ও আত্ম উন্নয়নের প্রতিটি স্তরে সময়ের চাহিদা ভিন্ন।
ইন্দ্রা নুই করপোরেট জগতের আলোচিত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। ২০১৯ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৪ বছর পেপসিকোতে কাজ করেছেন তিনি। ২০১৭ সালে মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় ১১তম স্থানে উঠে আসে তাঁর নাম। ২০০৭ সালে তিনি ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক মর্যাদা ‘পদ্মভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হন।
‘আমি বড় হয়ে কী হব?’ শৈশবের এই প্রশ্নটা কৈশোরে এসে হয়ে ওঠে—‘আমার কী করা উচিত?’ আর যৌবনে পৌঁছে রূপ নেয়—‘আমি কী করছি, আর সেটা ঠিক তো?’ এ যেন আত্মজিজ্ঞাসার এক অবিরাম স্রোত।
লক্ষ্যবিহীন জীবনের পথচলা একরকম দিকহীন জাহাজের মতো, যার শেষ গন্তব্য অনিশ্চিত। বিশেষ করে একজন শিক্ষার্থীর জীবনে লক্ষ্য নির্ধারণ শুধু গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং এটি তার জীবনের ভবিষ্যৎ রূপরেখা তৈরি করে দেয়।
জাপান শুধু প্রযুক্তি বা সৌজন্যর দেশ নয়, তাদের সংস্কৃতিতে লুকিয়ে আছে এমন কিছু বুদ্ধিদীপ্ত অনুশীলন, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ, সুন্দর ও সচেতন করতে পারে। বাড়াতে পারে মনোযোগ ও বুদ্ধিমত্তা।
বর্তমান যুগে জ্ঞান বিনিময়ের অন্যতম কার্যকর মাধ্যম হলো প্রেজেন্টেশন। শিক্ষাঙ্গন থেকে শুরু করে করপোরেট দুনিয়া, প্রশাসনিক বৈঠক থেকে শুরু করে গবেষণা সম্মেলন—সব জায়গাতে একটি পরিষ্কার ও গোছানো প্রেজেন্টেশনের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। কিন্তু শুধু স্লাইড তৈরি করলেই একটি প্রভাবশালী প্রেজেন্টেশন হয় না।
বিজেএস পরীক্ষার জন্য একটি সুসংগঠিত ও দীর্ঘমেয়াদি প্রস্তুতি প্রয়োজন। অনার্স ও মাস্টার্সে যে বিষয়গুলো বিজেএসের সঙ্গে সম্পর্কিত, সেগুলো আগে শেষ করতে হবে। প্রথম দিকে প্রস্তুতি এলোমেলো মনে হতে পারে। কোথা থেকে শুরু করবেন, বুঝতে অসুবিধা হতে পারে। তাই মূল প্রস্তুতি শুরু করুন আইন বিষয় দিয়ে।
বর্তমান বিশ্ব প্রযুক্তির ঢেউয়ে ভাসছে। বাংলাদেশও সেই স্রোতের অন্যতম একটি অংশ। প্রযুক্তিনির্ভর এ বিশ্বে তরুণদের হাতে গড়া স্টার্টআপ আজ আর বিলাসিতা নয়, বরং সময়ের দাবি। কিন্তু এই যাত্রা শুরু হবে কখন, কীভাবে আর কেন?
বিশ্ববিদ্যালয় জীবন মানেই নতুন নতুন অভিজ্ঞতা। তবে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী যে জিনিসটার জন্য সবচেয়ে বেশি মুখিয়ে থাকেন, তা হলো একটা ভালো ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত হওয়া। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাবিং বেশ পরিচিত একটা সংস্কৃতি। কিছু শিক্ষার্থী ক্লাবে অংশ নিয়ে নিজেদের দক্ষতা বিকাশ করেন, নতুন বন্ধুবান্ধব তৈরি করেন...
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট পরীক্ষা হয় ৩টি ধাপে। আইনজীবী হওয়ার প্রথম ধাপে ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা হয়। এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চার ঘণ্টাব্যাপী ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়। আর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সর্বশেষ ধাপে ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষার (ভাইভা) মুখোম
বাংলাদেশে মার্কেটিং পেশার গুরুত্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ই-কমার্স, টেলিকম, এফএমসিজি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং শিল্পে দক্ষ পেশাজীবীদের চাহিদা বাড়ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে মার্কেটিংপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য প্রস্তুতির সময়। একাডেমিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক দক্ষতা বাড়ানো জরুরি।
মিলনের মা-বাবা সংসার চালানোর জন্য প্রতিদিন পরিশ্রম করতেন। এমন একটি সংগ্রামী পরিবারে মিলন বড় হয়েছেন। ছোটবেলা থেকে তিনি অনুভব করতেন, পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোই তাঁর সবচেয়ে বড় অর্জন হবে। এ কারণে তিনি নিজের সফলতার জন্য আইন পেশাকে বেছে নিয়েছেন। সমাজে বিচারকদের প্রতি যে সম্মান, সেটিই তাঁকে জজ হতে বেশি
বর্তমান দ্রুতগামী ডিজিটাল বিশ্বে গভীর মনোযোগ দিয়ে কাজ করা যেন এক কঠিন চ্যালেঞ্জ। একের পর এক নোটিফিকেশন, ই-মেইল এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আকর্ষণ আমাদের মনোযোগকে প্রতিনিয়ত ভেঙে দিচ্ছে। তবে ক্যাল নিউপোর্ট তাঁর জনপ্রিয় বই ডিপ ওয়ার্ক-এ দেখিয়েছেন, এই ব্যস্ততার যুগেও..
আমরা সবাই জীবনে বড় কিছু অর্জন করতে চাই। কিন্তু অনেক সময় ধরেই এ বিশাল পরিবর্তনের চিন্তা আমাদের হতাশ করে ফেলে। বি জে ফগ তাঁর ‘Tiny Habits’ বইতে দেখিয়েছেন, ছোট ছোট অভ্যাসই আমাদের দৈনন্দিন জীবন এবং ভবিষ্যৎকে বদলে দিতে পারে।
নাভাল রবিকান্তের মতে, সম্পদ শুধু টাকা বা সামাজিক মর্যাদা নয়। সত্যিকারের সম্পদ এমন কিছু, যা ঘুমানোর সময়ও উপার্জিত হতে থাকে। এটি মানুষকে আর্থিক ও মানসিক স্বাধীনতা দেয়। তিনি বিশ্বাস করেন, টাকা বানানো একটি দক্ষতা, যা শেখা যায়। শুধু কঠোর পরিশ্রম নয়, বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতা প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থ উপার্জ